গোটা দুনিয়া এদের চেনে বড় অভিনেতা হিসেবে। কিন্তু এরা পর্ন সিনেমাতেও জমিয়ে অভিনয় করেছেন। এমনই পাঁচ তারকার কথা :
সিলভেস্টার স্ট্যালন :
‘রকি’ থেকে ‘র্যাম্বো’। ‘এক্সপেনডেবলস’ থেকে ‘ড্রিভিন’। হলিউডে একের পর এক মনে রাখার মতো সুপারহিট সিনেমা উপহার দেওয়া স্ট্যালনের কেরিয়ার শুরু হয়েছিল সফট পর্ন সিনেমা থেকে। আসলে শুরুতে স্ট্যালনকে হলিউডের পরিচালকরা সেভাবে পাত্তা দেননি। ১৯৭০ সালে স্ট্যালনের সফট পর্ন সিনেমার নাম ছিল ‘দ্য পার্টি অ্যাট কিট্টি’।
জ্যাকি চ্যান :
হলিউডের চিরকালীন রঙিন চরিত্রদের মধ্যে একজন। ‘হু অ্যাম আই’-ই হোক বা ‘রাশ আওয়ারস’ বা ‘সাংহাই নাইটস’। জ্যাকি চ্যান মানেই টানটান চোখে পর্দার দিকে তাকিয়ে থাকা। কিন্তু হংকংয়ের এই জনপ্রিয় অভিনেতার কেরিয়ার শুরু পর্ন কমেডি দিয়ে। সিনেমার নাম ছিল ‘অল ইন দ্য ফ্যামিলি’।
ক্যামেরন ডায়াজ :
হলিউডের সেরা সুন্দরীদের তালিকা করা হলে প্রথমের দিকে জায়গা করে নেবেন। দ্য মাস্ক থেকে মাই বেস্ট ফ্রেন্ড ওয়েডিং কিংবা গ্যাংস অফ নিউ ইয়র্ক, একের পর হিট সিনেমায় অভিনয় করা দিয়াজ জিতেছেন প্রচুর পুরস্কার। সেই দিয়াজ কিছু পর্ন সিনেমায় অভিনয় করেন। সেগুলির মধ্যে জনপ্রিয় হয় ‘সি ইজ নো অ্যাঞ্জেল’ সিনেমাটি।
ট্রেসি লর্ডস :
লর্ডসের অভিনয় আর পর্দায় উপস্থিতি সব সময়ই হাতাতালি আদায় করে নেয়। ‘ব্লেড’, ‘ক্রাই বেবি’ সহ অনেক সিনেমায় অভিনয় করে প্রশংসা আদায় করা লর্ডসের কেরিয়ার শুরু হয় পর্ন সিনেমায় অভিনয় করে।
সিবেল কেকিলি :
হলিউডে বড় নাম। জার্মান ছবি হেড অন থেকে হলিউডের ‘হোয়েন উই লিভ’। একের পর এক সিনেমায় নিজের প্রতিভা দেখিয়েছেন। তবে শুধু হলিউডে নয় পর্ন সিনেমায় বড় নাম এই সিবেল।