নরম বিছানায় শুয়ে একটা দারুণ দিবাস্বপ্ন দেখছেন। প্রেমিকাকে নিয়ে পালিয়ে গেছেন এক অজানা ঠিকানায়। শরীরের ভিতর অনির্বাচনীয় শিহরণ। আশপাশে কেউ নেই। আপনি আর আপনার প্রেমিকা। একটু অন্তরঙ্গ মুহূর্ত। হাতে হাতটা রেখে আরও কাছাকাছি। আর ঠিক সেই মুহূর্তে একটি মাছি আপনার কাছে এসে বিরক্তকর ঘ্যান ঘ্যানে আওয়াজ করছে। একবার বসছে আপনার কানের কাছে, একবার নাকের ডগায়। মধুচন্দ্রিমা তো ভঙ্গ হলই তারপর মাছিটাকে শত চেষ্টা করেও মারতে পারলেন না। তখন লন্ডভন্ড বিছানায় বসে আপনি নিজেকে নিজে কি মনে করবেন। হয়ত মনে হবে পৃথিবীর মধ্যে সবথেকে ব্যর্থ মানুষ।
কিন্তু বিজ্ঞানীরা মনে করছেন, এখন আর নিজেকে এত অসহায় মনে করার কারণ নেই। আপনি খুব সহজেই ‘জেটপ্লেন’ প্রজাতির মাছিকে আপনার হাতের মুঠোয় নিয়ে আসতে পারেন। তবে আগে জানতে হবে, মাছি কেমন করে ওড়ে। তার ওড়ার পদ্ধতিটা যদি সঠিকভাবে জানতে পারি তাহলে তাকে হাতে দিয়েই মারা যাবে। আপনার চোখের পলক পড়ার আগেই মাছি উড়ে যেতে পারে। তারা এয়ারোডাইনামিক ফোর্সে এক সেকেন্ডের একশো ভাগের এক ভাগ গতিতে ওড়ে। বিজ্ঞানীরা তিনটে হাইস্পিড ক্যামেরা দিয়ে তার ওড়াকে পর্যবেক্ষণ করে দেখেছেন। দেখা গেছে সেকেন্ডে ৭৫০০ ফ্রেম তৈরি হয়েছে। তাহলে বোঝা যাচ্ছে পাঁচ আঙুলের মধ্যে তাকে বন্দি করা বেশ কষ্টসাধ্য।
বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন, একটি ফলের মাছি (Drosophila hydei) ওড়ে ৯০ ডিগ্রী বৃত্তাকারে। মাছিটি যেভাবে বসে তার ঠিক উপর অথবা নিচ করে ৯০ ডিগ্রী মোড় নেয়। তার ওড়াটি খুব নির্দিষ্ট থাকে। অতএব মাছিটি ওড়ার সময় যেদিকে মোড় নেবে আপনি সেইদিকে সপাটে ৯০ ডিগ্রী হাত ঘোরান। দেখবেন মাছিটি আপনার মুষ্ঠিবদ্ধ হয়ে গেছে। এবার চেষ্টা করে দেখুন।
কিন্তু বিজ্ঞানীরা মনে করছেন, এখন আর নিজেকে এত অসহায় মনে করার কারণ নেই। আপনি খুব সহজেই ‘জেটপ্লেন’ প্রজাতির মাছিকে আপনার হাতের মুঠোয় নিয়ে আসতে পারেন। তবে আগে জানতে হবে, মাছি কেমন করে ওড়ে। তার ওড়ার পদ্ধতিটা যদি সঠিকভাবে জানতে পারি তাহলে তাকে হাতে দিয়েই মারা যাবে। আপনার চোখের পলক পড়ার আগেই মাছি উড়ে যেতে পারে। তারা এয়ারোডাইনামিক ফোর্সে এক সেকেন্ডের একশো ভাগের এক ভাগ গতিতে ওড়ে। বিজ্ঞানীরা তিনটে হাইস্পিড ক্যামেরা দিয়ে তার ওড়াকে পর্যবেক্ষণ করে দেখেছেন। দেখা গেছে সেকেন্ডে ৭৫০০ ফ্রেম তৈরি হয়েছে। তাহলে বোঝা যাচ্ছে পাঁচ আঙুলের মধ্যে তাকে বন্দি করা বেশ কষ্টসাধ্য।
বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন, একটি ফলের মাছি (Drosophila hydei) ওড়ে ৯০ ডিগ্রী বৃত্তাকারে। মাছিটি যেভাবে বসে তার ঠিক উপর অথবা নিচ করে ৯০ ডিগ্রী মোড় নেয়। তার ওড়াটি খুব নির্দিষ্ট থাকে। অতএব মাছিটি ওড়ার সময় যেদিকে মোড় নেবে আপনি সেইদিকে সপাটে ৯০ ডিগ্রী হাত ঘোরান। দেখবেন মাছিটি আপনার মুষ্ঠিবদ্ধ হয়ে গেছে। এবার চেষ্টা করে দেখুন।